Mountain Honey Soa
Mountain Honey Soap For good Skin (Made In Nepal)
samogre.com
Category List
All products

*নেপালের মধুর সাবান* (Honey Soap) একটি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর সাবান, যা সাধারণত *কাঁচা মধু* এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। নেপালের মধুর সাবান সাধারণত ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে, ত্বক পরিচর্যা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারার জন্য ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রাকৃতিকভাবে প্রস্তুত করা হয়।
*নেপালের মধুর সাবানের উপকারিতা*
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপকার হলো, ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায় এবং*
১. *ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে*
- *মধু* একটি প্রাকৃতিক *ময়েশ্চারাইজার* হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে গভীরভাবে আর্দ্র রাখে। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বকের নরমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং আর্দ্রতা লক হয়।
২. *প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ*
- মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ত্বকের সংক্রমণ এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ, ব্রণ বা পিম্পল নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।
৩. *ত্বকের পুষ্টি সরবরাহ করে*
- মধুতে *ভিটামিন* এবং *এনজাইম* থাকে, যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বককে পুষ্টি যোগাতে সহায়ক এবং ত্বকের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত হতে পারে।
৪. *ত্বকের আঘাত এবং ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক*
মধুর সাবান ত্বকের ক্ষত, কাটা বা হালকা পোড়া নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে, কারণ মধুতে প্রাকৃতিক *অ্যান্টিসেপ্টিক* এবং *প্রাকৃতিক হিলিং* গুণ রয়েছে। এটি ত্বকের ক্ষত দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণ ঠেকায়।
৫. *ত্বকের প্রদাহ কমায়*
- মধুর সাবান ত্বকে প্রদাহ বা লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ত্বকের রেডনেস এবং সজীবতা কমাতে সাহায্য করে, যা একজিমা, সোরিয়াসিস বা ত্বকের অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যায় উপকারী।
৬. *প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর*
- মধুর সাবানে থাকা প্রাকৃতিক *এনজাইম* ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের একটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে তোলে।
৭. *ব্রণ এবং পিম্পল কমায়*
- মধু ত্বকের ব্রণ এবং পিম্পল কমাতে সহায়ক। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে এবং ব্রণের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
৮. *প্রাকৃতিক গন্ধ*
- মধুর সাবান ব্যবহার করলে ত্বকে একটি প্রাকৃতিক এবং মিষ্টি গন্ধ থাকে, যা ত্বককে সতেজ এবং সুগন্ধি করে তোলে। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৯. *এলার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি*
- মধুর সাবান ত্বকে ব্যবহারের মাধ্যমে স্থানীয় *পোলেন* এবং অন্যান্য অ্যালার্জেনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
১০. *স্মুত ও কোমল ত্বক*
মধুর সাবান ত্বককে কোমল এবং স্মুত রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের স্বাভাবিক তেল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক বা তেলতেলে হতে বাধা দেয়।
---
উপসংহার:
*নেপালের মধুর সাবান* প্রাকৃতিক এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত একটি চমৎকার পণ্য, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ, পুষ্টি, এবং সুরক্ষা প্রদান করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং এক্সফোলিয়েটর গুণ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। তবে, সব ধরনের ত্বকে সাবান ব্যবহার করার আগে একটি প্যাচ টেস্ট করা উচিত, বিশেষ করে যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়।
*নেপালের মধুর সাবানের উপকারিতা*
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপকার হলো, ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায় এবং*
১. *ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে*
- *মধু* একটি প্রাকৃতিক *ময়েশ্চারাইজার* হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে গভীরভাবে আর্দ্র রাখে। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বকের নরমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং আর্দ্রতা লক হয়।
২. *প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ*
- মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ত্বকের সংক্রমণ এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ, ব্রণ বা পিম্পল নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।
৩. *ত্বকের পুষ্টি সরবরাহ করে*
- মধুতে *ভিটামিন* এবং *এনজাইম* থাকে, যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বককে পুষ্টি যোগাতে সহায়ক এবং ত্বকের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত হতে পারে।
৪. *ত্বকের আঘাত এবং ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক*
মধুর সাবান ত্বকের ক্ষত, কাটা বা হালকা পোড়া নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে, কারণ মধুতে প্রাকৃতিক *অ্যান্টিসেপ্টিক* এবং *প্রাকৃতিক হিলিং* গুণ রয়েছে। এটি ত্বকের ক্ষত দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণ ঠেকায়।
৫. *ত্বকের প্রদাহ কমায়*
- মধুর সাবান ত্বকে প্রদাহ বা লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ত্বকের রেডনেস এবং সজীবতা কমাতে সাহায্য করে, যা একজিমা, সোরিয়াসিস বা ত্বকের অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যায় উপকারী।
৬. *প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর*
- মধুর সাবানে থাকা প্রাকৃতিক *এনজাইম* ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের একটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে তোলে।
৭. *ব্রণ এবং পিম্পল কমায়*
- মধু ত্বকের ব্রণ এবং পিম্পল কমাতে সহায়ক। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে এবং ব্রণের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
৮. *প্রাকৃতিক গন্ধ*
- মধুর সাবান ব্যবহার করলে ত্বকে একটি প্রাকৃতিক এবং মিষ্টি গন্ধ থাকে, যা ত্বককে সতেজ এবং সুগন্ধি করে তোলে। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৯. *এলার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি*
- মধুর সাবান ত্বকে ব্যবহারের মাধ্যমে স্থানীয় *পোলেন* এবং অন্যান্য অ্যালার্জেনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
১০. *স্মুত ও কোমল ত্বক*
মধুর সাবান ত্বককে কোমল এবং স্মুত রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের স্বাভাবিক তেল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক বা তেলতেলে হতে বাধা দেয়।
---
উপসংহার:
*নেপালের মধুর সাবান* প্রাকৃতিক এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত একটি চমৎকার পণ্য, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ, পুষ্টি, এবং সুরক্ষা প্রদান করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং এক্সফোলিয়েটর গুণ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। তবে, সব ধরনের ত্বকে সাবান ব্যবহার করার আগে একটি প্যাচ টেস্ট করা উচিত, বিশেষ করে যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়।
Mountain Honey Soa
850 BDT1,050 BDTSave 200 BDT
1
*নেপালের মধুর সাবান* (Honey Soap) একটি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর সাবান, যা সাধারণত *কাঁচা মধু* এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। নেপালের মধুর সাবান সাধারণত ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে, ত্বক পরিচর্যা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারার জন্য ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রাকৃতিকভাবে প্রস্তুত করা হয়।
*নেপালের মধুর সাবানের উপকারিতা*
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপকার হলো, ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায় এবং*
১. *ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে*
- *মধু* একটি প্রাকৃতিক *ময়েশ্চারাইজার* হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে গভীরভাবে আর্দ্র রাখে। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বকের নরমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং আর্দ্রতা লক হয়।
২. *প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ*
- মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ত্বকের সংক্রমণ এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ, ব্রণ বা পিম্পল নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।
৩. *ত্বকের পুষ্টি সরবরাহ করে*
- মধুতে *ভিটামিন* এবং *এনজাইম* থাকে, যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বককে পুষ্টি যোগাতে সহায়ক এবং ত্বকের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত হতে পারে।
৪. *ত্বকের আঘাত এবং ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক*
মধুর সাবান ত্বকের ক্ষত, কাটা বা হালকা পোড়া নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে, কারণ মধুতে প্রাকৃতিক *অ্যান্টিসেপ্টিক* এবং *প্রাকৃতিক হিলিং* গুণ রয়েছে। এটি ত্বকের ক্ষত দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণ ঠেকায়।
৫. *ত্বকের প্রদাহ কমায়*
- মধুর সাবান ত্বকে প্রদাহ বা লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ত্বকের রেডনেস এবং সজীবতা কমাতে সাহায্য করে, যা একজিমা, সোরিয়াসিস বা ত্বকের অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যায় উপকারী।
৬. *প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর*
- মধুর সাবানে থাকা প্রাকৃতিক *এনজাইম* ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের একটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে তোলে।
৭. *ব্রণ এবং পিম্পল কমায়*
- মধু ত্বকের ব্রণ এবং পিম্পল কমাতে সহায়ক। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে এবং ব্রণের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
৮. *প্রাকৃতিক গন্ধ*
- মধুর সাবান ব্যবহার করলে ত্বকে একটি প্রাকৃতিক এবং মিষ্টি গন্ধ থাকে, যা ত্বককে সতেজ এবং সুগন্ধি করে তোলে। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৯. *এলার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি*
- মধুর সাবান ত্বকে ব্যবহারের মাধ্যমে স্থানীয় *পোলেন* এবং অন্যান্য অ্যালার্জেনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
১০. *স্মুত ও কোমল ত্বক*
মধুর সাবান ত্বককে কোমল এবং স্মুত রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের স্বাভাবিক তেল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক বা তেলতেলে হতে বাধা দেয়।
---
উপসংহার:
*নেপালের মধুর সাবান* প্রাকৃতিক এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত একটি চমৎকার পণ্য, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ, পুষ্টি, এবং সুরক্ষা প্রদান করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং এক্সফোলিয়েটর গুণ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। তবে, সব ধরনের ত্বকে সাবান ব্যবহার করার আগে একটি প্যাচ টেস্ট করা উচিত, বিশেষ করে যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়।
*নেপালের মধুর সাবানের উপকারিতা*
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপকার হলো, ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায় এবং*
১. *ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে*
- *মধু* একটি প্রাকৃতিক *ময়েশ্চারাইজার* হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে গভীরভাবে আর্দ্র রাখে। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বকের নরমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং আর্দ্রতা লক হয়।
২. *প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ*
- মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা ত্বকের সংক্রমণ এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ, ব্রণ বা পিম্পল নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে।
৩. *ত্বকের পুষ্টি সরবরাহ করে*
- মধুতে *ভিটামিন* এবং *এনজাইম* থাকে, যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বককে পুষ্টি যোগাতে সহায়ক এবং ত্বকের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মধুর সাবান ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত হতে পারে।
৪. *ত্বকের আঘাত এবং ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক*
মধুর সাবান ত্বকের ক্ষত, কাটা বা হালকা পোড়া নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে, কারণ মধুতে প্রাকৃতিক *অ্যান্টিসেপ্টিক* এবং *প্রাকৃতিক হিলিং* গুণ রয়েছে। এটি ত্বকের ক্ষত দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে এবং সংক্রমণ ঠেকায়।
৫. *ত্বকের প্রদাহ কমায়*
- মধুর সাবান ত্বকে প্রদাহ বা লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ত্বকের রেডনেস এবং সজীবতা কমাতে সাহায্য করে, যা একজিমা, সোরিয়াসিস বা ত্বকের অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যায় উপকারী।
৬. *প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর*
- মধুর সাবানে থাকা প্রাকৃতিক *এনজাইম* ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের একটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে তোলে।
৭. *ব্রণ এবং পিম্পল কমায়*
- মধু ত্বকের ব্রণ এবং পিম্পল কমাতে সহায়ক। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে এবং ব্রণের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
৮. *প্রাকৃতিক গন্ধ*
- মধুর সাবান ব্যবহার করলে ত্বকে একটি প্রাকৃতিক এবং মিষ্টি গন্ধ থাকে, যা ত্বককে সতেজ এবং সুগন্ধি করে তোলে। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৯. *এলার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি*
- মধুর সাবান ত্বকে ব্যবহারের মাধ্যমে স্থানীয় *পোলেন* এবং অন্যান্য অ্যালার্জেনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
১০. *স্মুত ও কোমল ত্বক*
মধুর সাবান ত্বককে কোমল এবং স্মুত রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের স্বাভাবিক তেল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক বা তেলতেলে হতে বাধা দেয়।
---
উপসংহার:
*নেপালের মধুর সাবান* প্রাকৃতিক এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত একটি চমৎকার পণ্য, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ, পুষ্টি, এবং সুরক্ষা প্রদান করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং এক্সফোলিয়েটর গুণ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। তবে, সব ধরনের ত্বকে সাবান ব্যবহার করার আগে একটি প্যাচ টেস্ট করা উচিত, বিশেষ করে যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয়।
samogre.com
samogre.com
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
08:56